উইন্ডোজ এক্সপি ও ২০০০ এর এডমিন পাসওয়ার্ড ব্রেকিং!

এমনটা অনেকেরই হয় যে এই মাত্র উইন্ডোজ এক্সপি বা উইন্ডোজ ২০০০ সেটাপ করে লগইন করতে গিয়ে দেখলেন পাসওয়ার্ড কাজ করছে না। সেটাপের পাসওয়ার্ড দেয়ার সময় অন্যমনস্ক থাকার কারনে এটি হতেই পারে…! কিন্তু কি করবেন এক্ষেত্রে? আপনাকে এই বিপদ থেকে রক্ষা করার জন্যই ছোট একটা টিপস দিচ্ছি। আবার নতুন করে সেটাপ না দেয়ার আগে চেষ্টা করে দেখতে পারেন-

আপনার পার্টিশন যদি NTFS না হয়ে FAT32 হয় তাহলে-
১) একটি উইন্ডোজ ৯৮ এর বুট ডিস্ক দিয়ে পিসি বুট করুন
২) ডস কমান্ড দিয়ে উইন্ডোজ যে ড্রাইভে সেটাপ করা হয়েছে সেখানে চলে যান
উদাহরণ:
উইন্ডোজ ২০০০ এর জন্য-
ক) কমান্ড: cd C:\WINNT\system32\config
খ) কমান্ড: attrib -s -h -r sam
গ) কমান্ড: del sam

উইন্ডোজ এক্সপি’র জন্য-
ক) কমান্ড: cd C:\WINDOWS\system32\config
খ) কমান্ড: attrib -s -h -r sam
গ) কমান্ড: del sam
(ধরে নেয়া হয়েছে আপনি ড্রাইভে আপনার অপারেটিং সিষ্টেম সেটাপ করেছেন)

আপনার পার্টিশন যদি FAT32 না হয়ে NTFS হয় তাহলে-
১) আপনার পিসির হার্ডডিক্সটি খুলে অন্য একটি পিসিতে লাগিয়ে নিন
২) নিচের লোকেশনে চলে যান-
উইন্ডোজ ২০০০: C:\WINNT\system32\config
or
উইন্ডোজ এক্সপি: C:\WINDOWS\system32\config
৩) sam ফাইলটি ডিলিট করে দিন বা রিনেম করে দিন।

পিসি রিষ্টার্ট করুন……

উপরের বর্নিত সিস্টেমে যারা পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারবেন না তাদের জন্য আরো সহজ একটি ব্যবস্থা দিচ্ছি-

১) একটি এক্সপি বুট ডিক্স দিয়ে পিসি বুট করুন
২) সেটাপ শুরু হওয়ার সময় press R to begin the Repair process.
৩) রিপেয়ার মুডে সেটাপ চলতে দিন যতক্ষন না Installing Devices পোগ্রোস বার দেখা যাবে (একবার রিস্টার্টের পর এটি আসে)
৪) Installing Devices দেখা মাত্র press SHIFT + F10 …কমান্ড কনসোল খুলে যাবে তাতে। (এটি এক্সপির একটি সিকিউরিটি বাগ… যতদিন মাইক্রোসফট এটি ফিক্স না করবে, ততদিন ব্যবহার করতে পারবেন)।
৫) কমান্ড প্রম্পটে টাইপ করুন- NUSRMGR.CPL and press Enter… এক্সপির User Accounts প‌্যানেল পেয়ে যাবেন।
৬) User Accounts থেকে পাসওয়ার্ড রিসেট বা নতুন ইউজার ক্রিয়েট করে এডমিন একসেস দিয়ে দেয়া বা যেকোন কিছুই করতে পারেন….
৭) পুরো প্রক্রিয়া শেষ করে সিস্টেম রিস্টার্ট করুন।

দ্যাটস ইট!

কেন লিনাক্স ব্যবহার করবেন?

উবুন্টু বনাম উইন্ডোজ - কেন লিনাক্স ব্যবহার করবেন?

লিখেছেন আলোকিত রবিবার, মার্চ ২৩, ২০০৮ ২:১৬ অপরাহ্ন

উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের অনেকেই লিনাক্স ব্যবহার করতে ভয় পান একে জটিল এবং অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি অপারেটিং সিস্টেম ভেবে। তাদের ধারণা পুরোপুরি ভুল নয়... একসময় সত্যিই তাই ছিল। কিন্তু এখন সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি হয়েছে উবুন্টু লিনাক্স যা উইন্ডোজের চেয়েও অনেক সহজ এবং ব্যবহারবান্ধব। এখানে উবুন্টু লিনাক্সের কিছু সুবিধা তুলে ধরছি, এবং একই সাথে উইন্ডোজের দূর্বলতাগুলো উল্লেখ করছি....

১। নিরাপত্তা: লিনাক্সের নিরাপত্তা ব্যবস্থা উইন্ডোজের চেয়ে অনেক উন্নত এবং নিশ্ছিদ্র। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে এন্টিভাইরাস এবং ফায়ারওয়াল ইন্সটল করা না থাকলে ভাইরাস/হ্যাকারের আক্রমণ প্রায় নিশ্চিত। কিন্তু লিনাক্সের সিস্টেম কার্নেল ভাইরাস এবং হ্যাকারদের আক্রমণ থেকে পুরোপুরি মুক্ত। কাজেই কোন ধরণের সিকিউরিটি সফ্টওয়্যার(এন্টিভাইরাস/ফায়ারওয়াল ইত্যাদি) ছাড়াই নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন উবুন্টু লিনাক্স।

২। স্বয়ংসম্পূর্ণ: অনেকেই মনে করেন উইন্ডোজ লিনাক্সের চেয়ে অধিক স্বয়ংসম্পূর্ণ, কিন্তু এ ধারণা পুরোপুরি ভুল। উইন্ডোজের কোন সিস্টেম ফাইল মুছে গেলে বা ভাইরাসের আক্রমণে সিস্টেম কার্ণেলের কোন অংশের ক্ষতি হলে উইন্ডোজ নিজে থেকে ঠিক করতে পারে না, ব্যবহারকারীকে ট্রাবলশুট করে ঠিক করতে হয়। আর পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা ছাড়া উইন্ডোজের অনেক ত্রুটি ঠিক করা সম্ভব নয়। ফলে একমাত্র সমাধান- উইন্ডোজ রি-ইন্সটল। এছাড়াও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর এনটিএফএস ফাইল সিস্টেমের ক্ষতি হলেও উইন্ডোজ অনেক সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে autochk কমান্ড ব্যবহার করে না। এর ফলে প্রয়োজনীয় ফাইল ও ডকুমেন্ট সবসময় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থেকে যায়।
অপরদিকে উবুন্টু লিনাক্সে কোন সমস্যা সৃষ্টি হওয়া প্রায় অসম্ভব। কোন কারণে সমস্যা হলেও উবুন্টুর বুট মেনু থেকে রিকভারি মোড চালু করলে উবুন্টু নিজে থেকে সম্ভাব্য সবধরণের সমস্যা খতিয়ে দেখে এবং নিজে থেকেই সবকিছু ঠিক করে নেয়, ব্যবহারকারীকে কিছুই করতে হয় না। ফাইল সিস্টেমের সমস্যা হলে উবুন্টু সেটিও ঠিক করে নেয়।
এছাড়াও উইন্ডোজে সব ধরণের হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার ডিফল্ট দেয়া থাকে না... খুঁজে নিয়ে ইন্সটল করতে হয়। আর লিনাক্সে বহু ড্রাইভার ডিফল্টভাবেই দেয়া থাকে।

৩। ব্যবহারবান্ধব: উবুন্টু লিনাক্স উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের চাইতে অনেক সহজ এবং ব্যবহারবান্ধব। উবুন্টুতে সব কাজের জন্য আলাদা-আলাদা বিভাগে বিভক্ত করা সফ্টওয়্যার ইন্টারনেটে রিপোজিটরিতে জমা থাকে এবং উবুন্টুর এ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজার ব্যবহার করে ব্যবহারকারী পছন্দমত সফ্টওয়্যার ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিতে পারেন। স্ক্রিণশট দেখুন...
ছবি
চিত্র: উবুন্টু এ্যপ্লিকেশন ম্যানেজার

উবুন্টুর সফ্টওয়্যারগুলো ইন্সটল করতে কোন ধরণের প্রোগ্রামিং দক্ষতার প্রয়োজন নেই।

উবুন্টুর ডেস্কটপ উইন্ডোজের চাইতেও অনেক কার্যকরী, সহজে পরিবর্তনযোগ্য(Customizable) এবং ব্যবহারবান্ধব। উইন্ডোজের টাস্কবারের বিকল্প হিসাবে উবুন্টুতে আছে প্যানেল নামে উইন্ডোজ টাস্কবারের চাইতেও অধিক ক্ষমতাসমন্ন ডেস্কটপ বার। এগুলোতে আপনি ইচ্ছামত সফ্টওয়্যারের শর্টকাট তৈরি করে নিতে পারেন, বিভিন্ন এ্যাপলেটের সাহায্যে ডেস্টপকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন, আর সেই সাথে উইন্ডোজ টাস্কবারের মত উইন্ডো লিস্ট এবং নোটিফিকেশন এড়িয়া তো থাকছেই!
নিচের ছবিটি দেখুন....
ছবি
চিত্র: উবুন্টু ডেস্কটপ

ডেস্কটপ যে এমনই হতে হবে এরকম কোন বাধ্যবাধকতা নেই। এটা আমার নিজের ডেস্কটপ... উবুন্টুতে ডিফল্টভাবেও এরকম দেয়া থাকে না। আপনি পছন্দমত ডেস্কটপে বিভিন্ন আইকন, এ্যাপলেট, নোটিফিকেশন এড়িয়া সংযোগ/অপসারণ করতে পারবেন। নিচের ছবিটি দেখলে এ সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারণা পাবেন...
ছবি
চিত্র: প্যানেলের জন্য আইকন তালিকা

এছাড়াও উবুন্টুতে একই সাথে দুটি ডেস্কটপ/ওয়ার্কস্পেস ব্যবহার করতে পারবেন।

৪। দ্রুততা: কিছু ত্রুটির কারণে উইন্ডোজ ধীরে ধীরে মন্থর হয়ে পরে। এ ত্রুটিগুলোর মধ্যে হার্ড ডিস্কের এলোমেলো ফাইলসজ্জা(ফ্র্যাগমেন্টেশন), রেজিস্ট্রির অব্যবহৃত অংশ(Obsolete Registry Entries) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও বিভিন্ন ভাইরাস ও স্পাইওয়্যারের আক্রমণের কারণেও উইন্ডোজের গতি হ্রাস পায়।
অপরদিকে লিনাক্সের ext3 ফাইল সিস্টেমে বিশেষ পদ্ধতেতে ফাইলগুলো সজ্জিত করে... ফলে ফ্র্যাগমেন্টেশনের কোন সম্ভাবনা নেই। আর উবুন্টু উইন্ডোজের মত অব্যবহৃত রেজিস্ট্রি এন্ট্রি জমা করে রাখে না। উবুন্টুতে ভাইরাস/স্পাইওয়্যার কোনটিই আক্রমণ করতে পারে না। ফলে বহুদিন ব্যবহারের পরও উবুন্টুর স্বাভাবিক গতি ও কর্মক্ষমতা বজায় থাকে। যেখানে উইন্ডোজ ধীরে ধীরে মন্থর হয়ে পরে।

৫। গ্রাফিক্যাল ইফেক্ট: উবুন্টু লিনাক্সে রয়েছে অসাধারণ কম্পিজ ফিউশন ইফেক্ট। যার দ্বারা দৃষ্টিনন্দন উইন্ডো এনিমেশনের পাশাপাশি অত্যন্ত কার্যকরী কিছু ইফেক্ট পাওয়া যায়। এর মধ্যে ট্যাব গ্রুপিং, উইন্ডো ট্রান্সপারেন্সি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। ট্যাব গ্রুপিং এর সাহায্যে আপনি কয়েকটি উইন্ডোকে ট্যাব আকারে একত্র করে রাখতে পারবেন এবং উইন্ডো ট্রান্সপারেন্সি ইফেক্টের সাহায্যে যেকোন উইন্ডোকে স্বচ্ছ(ট্রান্সপারেন্ট) করে ফেলতে পারবেন। এগুলো ছাড়াও আরও বহু ইফেক্ট ডিফল্টভাবে দেয়া আছে এবং প্রতিদিন নিত্যনতুন ইফেক্ট ইন্টারনেটে বিনামূল্যে ডাউনলোডের জন্য দেয়া হচ্ছে।
অপরদিকে উইন্ডোজের নতুন সংস্করণ উইন্ডোজ ভিস্তাতে কিছু গ্রাফিক্যাল ইফেক্ট আনা হলেও সেগুলোর বেশিরভাগই কোন কাজের নয়। এছাড়াও ভিস্তার ইফেক্টগুলো সক্রিয় রাখলে প্রচুর সিস্টেম রিসোর্স(Ram, প্রসেসর) ব্যবহার করে যেখানে উবুন্টুর ইফেক্টগুলো সক্রিয় রাখলেও উইন্ডোজ এক্সপির চাইতেও অনেক কম সিস্টেম রিসোর্স ব্যবহার করে।

৬। সকল কাজের জন্য পর্যাপ্ত সফ্টওয়্যার: উবুন্টুতে সকল কাজের জন্যই পর্যাপ্ত সফ্টওয়্যার আছে। উইন্ডোজের মত লক্ষ-কোটি নামী বেনামী সফ্টওয়্যার না থাকলেও এ সফ্টওয়্যারগুলো অত্যন্ত সহজ, সাবলীল এবং উইন্ডোজের সফ্টওয়্যারগুলোর মতই বিভিন্ন ধরণের কাজের উপযোগী।
যেমন: মাইক্রোসফ্ট অফিসের বিকল্প হিসাবে আছে ওপেন অফিস অর্গ, ফটোশপের বিকল্প হিসাবে আছে অসাধারণ একটি গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ফটো এডিটিং সফ্টওয়্যার গিম্প, ডিভিডি/ভিসিডি মুভি দেখার জন্য টটেম, ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ার, গান শোনার জন্য রিদমবক্স, বংশি, লিসেন(Listen Music Player... বংশী এবং রিদমবক্সের মত তেমন জনপ্রিয় না হলেও এটা আমার সবচেয়ে প্রিয়), এডোবি রিডারের বিকল্প হিসাবে আছে কেপিডিএফ, এক্সপিডিএফ, ডকুমেন্ট ভিউয়ার ইত্যাদি। এরকম সব ধরণের সফ্টওয়্যারের-ই অসংখ্য বিকল্প আছে উবুন্টুতে... এবং সবগুলোই পুরোপুরি বিনামূল্যে!

৭। বাংলা ভাষার ব্যবহার: উবুন্টু লিনাক্সের জন্য রয়েছে বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ প্যাক, যেটি শুধুমাত্র অপারেটিং সিস্টেমকেই বাংলা করে না বরং বিভিন্ন সফ্টওয়্যারকেও অনেকাংশে বাংলায় অনুবাদ করে। বাংলা লেখার জন্য উবুন্টুতে আছে অত্যন্ত চমৎকার প্রভাত ফোনেটিক লে-আউট। অভ্রে অভ্যস্থতার কারণে প্রথমদিকে প্রভাতে লিখতে সমস্যা হলেও এখন সে সমস্যা কাটিয়ে উঠেছি এমনকি এই আর্টিকেল পুরোটাই প্রভাত দিয়ে লিখছি। :C

এগুলো ছাড়াও উবুন্টু লিনাক্সে আরও অনেক সুবিধা রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে ফোরামের অভিজ্ঞ লিনাক্স ব্যবহারকারীরা(স্বপ্নচারী, শিপলু) আরও ভাল বলতে পারবেন। আর সবচেয়ে বড় কথা হল লিনাক্স পুরোপুরি ফ্রি এবং ওপেন সোর্স এবং এতে ব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলোও বিনামূল্যে পাওয়া যায়। আর উইন্ডোজ টাকা দিয়ে কিনতে হয় এবং এর সব সফটওয়্যারও ফ্রি নয়।
এবার আপনিই সিদ্ধান্ত নিন... টাকা দিয়ে কিনে বা চুরি করে ত্রুটিসম্পন্ন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করবেন নাকি বিনামূল্যে বিশ্বের সবচাইতে নিরাপদ অপারেটিং সিস্টেম লিনাক্স এর ব্যবহারবান্ধব সংস্করণ উবুন্টু লিনাক্স ব্যবহার করবেন?
আলোকিত

Problem for GP's Update Modem

apn: *99#
accesspoint: gpinternet
username:
passwd:

or,
at Modem's advanced settings:

AT+CGDCONT=1,"IP","gpinternet"

For GP's Update Modem's new software:

Update soft for edge modem(UMC-71 edge)
=================================
www.ntelbd.com/uil/download/umc71.zip

সহজ নেটওয়ার্কিং ও ইন্টারনেট শেয়ারিং

পোস্টলিখেছেন TRIVUz মঙ্গলবার, এপ্রিল ১৫, ২০০৮ ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন

আপনার বাসায় হয়তো দু'টো পিসি। কিন্তু নেট লাইন একটি। আপনি চান একটি লাইন ব্যবহার করেই একাধিক পিসিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে।

সেক্ষেত্রে আপনি উইন্ডোজের ডিফল্ট ইন্টারনেট শেয়ারিং সিস্টেম এনাবল করে নিতে পারেন। কিন্তু সেটা খুব একটা কাজের জিনিষ নয়। বেটার অপশন হলো প্রক্সি সার্ভার করে নেয়া।

কিন্তু প্রক্সি সার্ভার কনফিগার করা আসলে এত সহজ কাজ নয়। অনেক কিছু জানতে হয় পুরো প্রক্রিয়াটা বুঝতে হলে। তাহলে কি করবেন?

উপায় একটা আছে। একদম সাধারন ব্যবহাকারীদের উপযোগী করে একটা ছোট প্রক্সি সার্ভার বানিয়ে ওয়েবে ফ্রি বিতরন করে ANALOGX নামের একটি ওয়েব। সেটি ব্যবহার করে একদম সাধারন ব্যবহাকারীরাও কিভাবে দু'টো পিসিতে নেট শেয়ার করে ভালভাবে নেট ব্যবহার করতে পারবেন তা নিয়ে আজকে আলোচনা করবো। পুরো বিষয়টাই সংক্ষেপে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

যা যা করতে হবে-
ক) পিসি কানেক্ট করা ও আইপি কনফিগ করা
খ) প্রক্সি সার্ভার সেটাপ
গ) ক্লায়েন্ট সাইড কনফিগার

ক) পিসি কানেক্ট করা ও আইপি কনফিগ করা:
(এখানে যে পিসিতে নেট লাইন নিয়েছেন, সেটিকে আমরা হোস্ট বলবো এবং যে পিসিতে নেট শেয়ার করতে চান, সেটিকে গেস্ট বলবো।)
১) হোস্ট ও গেস্টে দু'টো ল্যান কার্ড লাগান
২) একটি ক্রস ক্যাবেল (বা হাব/সুইব ব্যবহার করে দু'টো ক্যাবেল) দিয়ে পিসি দুটোকে কানেক্ট করুন।
৩) হোস্টে আইপি দিন: ১৯২.১৬৮.৫.১ সাবনেট: ২৫৫.২৫৫.২৫৫.০
৪) গেস্টে আইপি দিন: ১৯২.১৬৮.৫.২ সাবনেট: ২৫৫.২৫৫.২৫৫.০
(আরো পিসি যুক্ত করতে চাইলে ১৯২.১৬৮.৫.৩ - ৪ - ৫ ইত্যাদি দিতে পারেন)

খ) প্রক্সি সার্ভার সেটাপ
১) হোস্ট কম্পিউটারে ইন্টারনেট থেকে ANALOGX PROXY SERVER ডাউনলোড করুন- http://www.analogx.com/files/proxyi.exe
২) ANALOGX PROXY টুলটি সাধারণ সফটওয়্যারের মত সেটাপ করে রান করুন
ছবি

গ) ক্লায়েন্ট সাইড কনফিগার
-গেস্ট কম্পিউটারে ব্রাউজার ওপেন করে কনফিগ করুন।
* মজিলা ফায়ারফক্সের জন্য:
১) Tools মেনুতে গিয়ে Option কমান্ড দিন
২) Advance ট্যাবের আন্ডারে Network ট্যাব ওপেন করুন
৩) Settings বাটনে ক্লিক করে নিচের চিত্রের মত করে পরিবর্তন করুন (লাল মার্ক করা আছে যেখানে যেখানে পরিবর্তন করতে হবে)
ছবি

* ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের জন্য:
১) Tools মেনুতে গিয়ে Internet Option কমান্ড দিন
২) Connection ট্যাবে গিয়ে Connections ট্যাবি গিয়ে প্রক্সি আইপিটি সেটাপ করে নিন উপরের মত করে।
হোস্ট: ১৯২.১৬৮.৫.১ পোর্ট: ৬৫৮৮

সাধারন ব্যবহারকারীদের উপযোগী সেটাপ হয়ে গেল। ব্রাউজ করে দেখুন... কেমন স্পিড পাচ্ছেন।

এই প্রক্সি সেটাপ থেকে বাদবাকী সার্ভিসগুলো পেতে হলে গেস্টে আলাদা আলাদা পোর্ট সেটাপ করে নিতে হবে সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারে। নিচে পোর্ট লিষ্টগুলো দেয়া হলো-
HTTP (web browsers) (port 6588)
HTTPS (secure web browsers) (port 6588)
SOCKS4 (TCP proxying) (port 1080)
SOCKS4a (TCP proxying w/ DNS lookups) (port 1080)
SOCKS5 (only partial support, no UDP) (port 1080)
NNTP (usenet newsgroups) (port 119)
POP3 (receiving email) (port 110)
SMTP (sending email) (port 25)
FTP (file transfers) (port 21)

অনেক বড় টিউটোরিয়াল দেখেই অনেকে ভয় পেয়ে যান। তাই যতটা সম্ভব ছোট করার চেষ্টা করেছি। কেউ কোন ধাপ বুঝতে না পারলে মন্তব্যের ঘরে সেটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে।

--
পূর্বে প্রকাশিত, সামহোয়্যারইনত্রিভুজ ব্লগে
ছবি
সদস্যের ছবি
TRIVUz
নিয়মিত সদস্য
উপস্থিতিঃ অফলাইন
পোস্টঃ ৫৩ [ দেখুন ]
নিবন্ধিত হয়েছেনঃ রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০০৭ ১১:৩২ অপরাহ্ন
রক্তের গ্রুপঃ A+

Edge মডেম দিয়ে একের অধিক পিসিতে ইন্টারনেট ব্যবহার

Re: Edge মডেম দিয়ে একের অধিক পিসিতে ইন্টারনেট ব্যবহার

পোস্টলিখেছেন জয় শনিবার, মে ২৪, ২০০৮ ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন

প্রথমত আপনার দুইটা কম্পিউটার LAN দ্বারা সংযুক্ত থাকতে হবে। এক্ষেত্রে দুইটা কম্পিউটারের জন্য আপনি পিসি টু পিসি LAN ক্যাবল দিয়ে সংযুক্ত করতে পারেন। তারপর My computer-My netwok places এ set up a home or small office network এ click করে set up complete করুন। এরপর আপনার আইপি ADDRESS কনফিগার করুন। যে পিসিতে Modem থাকবে তার IP 192.168.0.1 করতে My computer-My network places-view network connection এ যান। Lan or high speed connection এর নিচে local area coneection এর উপর right click করে properties এ click করুন। internet protocol (TCP/IP) select করে properties এ ক্লিক করুন। use the following IP address এ ক্লিক করে IP-192.168.0.1 , subnet mask-255.255.255.0 , default gateway-192.168.0.1 দিন।
তারপর অন্য যে PC তে নেট ব্যাবহার করতে চান তার IP-192.168.0.2, subnet mask-255.255.255.0 ,default gateway- 192.168.0.1 এবং preferred DNS server-192.168.0.1 দিন। OK করে বেরিয়ে আসুন। এবার যে পিসিতে মডেম আছে তাতে মডেম সেটআপ দেওয়া থাকলে ...view network connection এ dial-up এর নিচে EDGE বা যা লিখা থাকবে তাতে right click-properties-advanced এ allow other network users to connect through this computer's internet connection এ টিক দিয়ে ok করে বেরিয়ে আসুন। তারপর দুই পিসিতেই ....local area connection-right click -disable করে আবার Enable করুন। এখন দুই পিসিতেই নেট পাবার কথা।
আমি এভাবেই configure করে চারজন Edge connection Share করছি। আনেক সময় windows fierwall এর জন্য নেট sharing এ সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে firewall বন্ধ করে দেখতে পারেন হয় কিনা।
জয়

Generic Host Process for Win32 Service Error for Edge Modem

A few days ago, while i was surfing the web, an error occurred and it disconnected me from the internet. So i restarted my pc and after that i've been getting this annoying error everytime my computer is turned on and connected to internet for about 5 or 12 mins and the error message appears and it disconnects me from the internet, MSN , IRC and browser too and couldnt reconnect again. So i restart my pc everytime i get that error, was too lazy to fix it. hehehe! I got really mad about that problem and i started to work on my other pc with the same connection, not even half an hour, the annoying error popped on that even! So finally i thought of fixing that.


I met few people who got the same annoying error and some people told its a virus or something. So i scaned my pc with NOD32, Ad-aware SE , Spyware Doctor which are update-to-date, but it didnt detect any virus or anything. Some people have formatted their pc, but still the annoying error appears. I was so desperated and finally one of my friend came with a solution for this and since there are many people who got this old annoying error and also it keeps increasing day by day. So i've decided to post about this so people who got this problem can fix it without getting mad ;)
All you got to do is, close the so called port 135 & 445

To close it, do the following steps:

1. Open Registry Editor by going to Start>Run and in the box type: regedit.exe and press OK.

2. Now, from the Registry Editor, go to Edit>Find or Ctrl+F and write "TransportBindName" in the box without the quotation mark. It may take few mins to search. This value can be found in HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\ControlSet001\Services\NetBT\Parameters

3. Double-click on that value and delete the default value in the box and press OK.

4. Find the value "EnableDCOM" which can be found in HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Ole

5. Double-click on that value and set the value in the box as 'N' which currently maybe set as 'Y'.

6. Close the Registry Editor and restart your pc.


You can also download Windows Worms Doors Cleaner (WWDC) and close 135, 445 and NetBIOS (if necessary) or all the ports, but by disabling only 135 & 445 my pc seems to be normal without formatting my pc. One of my friend told this problem can be fixed by a patch from Microsoft and by using a registry cleaner and also he told this problem can be created by a virus called w32/sbotworm which attacks those ports. That virus is detectable from McAfee and the virus maybe still trying to get around the fix and again create that same old annoying error. So you need to update windows and virus definitions.

So anyways i hope you can get out of this annoying thingy. Good luck and thankx for slees and vixhal for this great solution. Cheers ;)

Solving Network problem for LAN

Solving Network problem for LAN

  1. Check the IP addresses of the two computers that cannot connect to each other. They should be in the same subnet, i.e. the first three (or two or one, depending on the subnet mask) numbers should be identical. A particular cause can be Internet Connection Sharing (ICS), because enabling this changes the IP address to 192.168.0.1. All other computers should be set to obtain their IP addresses automatically (through DHCP) and may have to be rebooted.
  2. Change Workgroup or domain
  3. Run the network setup wizard from Start --> Programs ---> Accessories --> Communication --> Network setup wizard
  4. Try with ping and ipconfig commands for checking uniqueness of IP Address and name (e.g. ping 192.168.175.12)
  5. Install Client for Microsoft Networks, Install Internet Protocol (TCP/IP), Install File and Printer Sharing for Microsoft Networks if not installed in LAN setting
  6. Enable LAN’s Sharing Option (File, Printer etc.) from the exception TAB
  7. Disable Firewall setting through Firewall option in control panel
  8. use net view command (net view \\computername) for checking sharing option
  9. Check whether NetBIOS over TCP/IP is enabled. It should be for almost all small and home networks. You can find this setting in the properties of the LAN connection. Double-click on the Internet protocol (TCP/IP), click on the Advanced button in the lower right, click on the WINS tab and activate Netbios over TCP/IP. You can later test whether the Standard setting is sufficient and use that if it works. A more detailed description can be found in the chapter "Netbios over TCP/IP".
  10. Make sure the computer browser service is running in the services option (Control panel --> Administrative Tools --> Services) . If you have to start it, reboot both computers.
  11. To enable the network Guest account on XP Home and Pro, click Start, click Run, type: net user guest /active:yes, and hit Enter.
  12. Ensure there is no password for the Guest account: click Start, click Run, type: control userpasswords2, and hit Enter. Click once on Guest, click Reset Password, and then click OK without entering a new password.
  13. There are two registry keys to check on XP that have the potential to cause network headaches. The first is: HKEY_LOCAL_MACHINE/System/CurrentControlSet/Control/Lsa
  14. Ensure that restrictanonymous is set to 0. Ignore the restrictanonymoussam entry that looks similar and may also appear.

If all the above procedure fails then for resetting network use the following commands and reconfigure the network as before:

  1. Repair the Winsock with the command: netsh winsock reset (This removes all third party Layered Service Providers—LSPs.)
  2. Repair the IP stack with the Repair command or with the command: "netsh int ip reset c:\resetlog.txt" without the quotes.

Gmail Configuration for POP up mail client

You can retrieve your Gmail messages with a client or device that supports POP, like Microsoft Outlook or Netscape Mail.

  • To enable POP in Gmail:
  • Sign in to Gmail.
  • Click Settings at the top of any Gmail page.
  • Click Forwarding and POP/IMAP.
  • Select Enable POP for all mail or Enable POP for mail that arrives from now on.
  • Choose the action you'd like your Gmail messages to take after they are accessed with POP. Configure your POP client* and click Save Changes.

To configure your client manually:

  1. Enable POP in your Gmail account. As above
  2. Open Outlook or Outlook Express.
  3. Click the 'Tools' menu, and select 'Accounts...
  4. Click 'Add,' and then click 'Mail...'
  5. Enter your name in the 'Display name:' field, and click 'Next.'
  6. Enter your full Gmail email address (username@gmail.com) in the 'Email address:' field, and click 'Next.'
  7. Enter 'pop.gmail.com' in the 'Incoming mail (POP3, IMAP or HTTP) server:' field. Enter 'smtp.gmail.com' in the 'Outgoing mail (SMTP) server:' field.
  8. Click 'Next.'
  9. Enter your Gmail username (including '@gmail.com') in the 'Account name:' field. Enter your Gmail password in the 'Password:' field, and click 'Next.'
  10. Click 'Finish.'
  11. Highlight 'pop.gmail.com' under 'Account,' and click 'Properties.'
  12. Click the 'Advanced' tab.
  13. Check the box next to 'This server requires a secure connection (SSL)' under 'Outgoing Mail (SMTP).'
  14. Enter '465' in the 'Outgoing mail (SMTP):' field.
  15. Check the box next to 'This server requires a secure connection (SSL)' under 'Incoming mail (POP3).' The port will change to 995.
    *The order of 'Outgoing' and 'Incoming' mail server fields varies by version. Make sure you enter the correct information in each field.
  16. Click the 'Servers' tab, and check the box next to 'My server requires authentication.'
  17. Click 'OK.'

Congratulations! You're done configuring your client to send and retrieve Gmail messages.

* Did you click 'Save Changes' after enabling POP in Gmail? To ensure that Gmail can communicate with your mail client, be sure to click 'Save Changes' on the 'Forwarding and POP' tab in your Gmail settings.